প্রকাশনা তথ্য
প্রকাশকাল
প্রথম প্রকাশ - ১৯৫২
প্রথম স্যাপ (SAAP) প্রকাশ ২০২৩
প্রথম বৈদ্যুতিন সংস্করণ
শ্রাবণ ১৪৩০, জুলাই ২০২৩
প্রচ্ছদ
প্রথম প্রকাশ - ১৯৫২
প্রথম স্যাপ (SAAP) প্রকাশ ২০২৩
প্রথম বৈদ্যুতিন সংস্করণ
শ্রাবণ ১৪৩০, জুলাই ২০২৩
প্রচ্ছদ
প্রকাশক
Scarborough, Ontario : M1K 4H8, Canada.
সুনীল আকাশ আত্মপ্রকাশ কেন্দ্র (SAAP) প্রকাশনা,
1215-40, Gordonridge Place,Scarborough, Ontario : M1K 4H8, Canada.
লেখক সম্পর্কে
প্রমথ চৌধুরী (৭ আগস্ট ১৮৬৮ — ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬) বাংলা ভাষার অন্যতম সাহিত্যিক যিনি বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে সক্রিয় ছিলেন। তিনি ছিলেন একাধারে প্রাবন্ধিক, কবি ও ছোটগল্পকার। বীরবল ছদ্মনামও তিনি ব্যবহার করেছেন। তার পৈতৃক নিবাস বর্তমান বাংলাদেশের পাবনা জেলার অন্তর্গত চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রামে।
তিনি বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক হিসাবে প্রসিদ্ধ। সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন।এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন। ছোটগল্প ও সনেট রচনাতেও হিসেবেও তার বিশিষ্ট অবদান রয়েছে। তিনি সবুজপত্র এবং বিশ্বভারতী পত্রিকা সম্পাদনা করেন।
প্রমথ চৌধুরীর শিক্ষাজীবন ছিল অসাধারণ কৃতিত্বপূর্ণ। তিনি কলকাতা হেয়ার স্কুল থেকে এন্ট্রান্স ও সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে এফ এ পাস করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ১৮৮৯খ্রি বিএ(অনার্স)দর্শন, ১৮৯০ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন এবং পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলাত যান। বিলাত থেকে ফিরে এসে ব্যারিস্টারি পেশায় যোগদান না করে তিনি কিছুকাল ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন এবং পরে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন। ১৯৪১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘জগত্তারিণী পদক’ লাভ করেন।
প্রমথ চৌধুরী কিছুদিন কলকাতা হাইকোর্টে আইনব্যবসা করেন। কিছুকাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে পড়িয়েছেন। তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন।
রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৪২-১৯২৩) কন্যা ইন্দিরা দেবীর (১৮৭৩-১৯৬০) সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাতা। লেখক আশুতোষ চৌধুরী (১৮৮৮-১৯৪৪) সম্পর্কে প্রমথ চৌধুরীর অনুজ ছিলেন । রবীন্দ্রনাথের ভগিনী প্রতিভা দেবীর সহিত আশুতোষ চৌধুরী বিবাহ হয়।
প্রবন্ধ সাহিত্যের জন্য তিনি বেশী বিখ্যাত। তার প্রথম প্রবন্ধ জয়দেব প্রকাশিত হয় সাধনা পত্রিকায় ১৮৯৩ সালে।
তার সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তার সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় রূপবন্ধের সনেট লিখেছেন। এছাড়াও তিনি বিশ্বভারতী পত্রিকার সম্পাদনা করেন।
তিনি বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক হিসাবে প্রসিদ্ধ। সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন।এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন। ছোটগল্প ও সনেট রচনাতেও হিসেবেও তার বিশিষ্ট অবদান রয়েছে। তিনি সবুজপত্র এবং বিশ্বভারতী পত্রিকা সম্পাদনা করেন।
প্রমথ চৌধুরীর শিক্ষাজীবন ছিল অসাধারণ কৃতিত্বপূর্ণ। তিনি কলকাতা হেয়ার স্কুল থেকে এন্ট্রান্স ও সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে এফ এ পাস করেন। প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ১৮৮৯খ্রি বিএ(অনার্স)দর্শন, ১৮৯০ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে এমএ ডিগ্রী লাভ করেন এবং পরে ব্যারিস্টারি পড়ার জন্য বিলাত যান। বিলাত থেকে ফিরে এসে ব্যারিস্টারি পেশায় যোগদান না করে তিনি কিছুকাল ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করেন এবং পরে সাহিত্যচর্চায় মনোনিবেশ করেন। ১৯৪১ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘জগত্তারিণী পদক’ লাভ করেন।
প্রমথ চৌধুরী কিছুদিন কলকাতা হাইকোর্টে আইনব্যবসা করেন। কিছুকাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে পড়িয়েছেন। তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন।
রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের (১৮৪২-১৯২৩) কন্যা ইন্দিরা দেবীর (১৮৭৩-১৯৬০) সঙ্গে তার বিয়ে হয়। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাতা। লেখক আশুতোষ চৌধুরী (১৮৮৮-১৯৪৪) সম্পর্কে প্রমথ চৌধুরীর অনুজ ছিলেন । রবীন্দ্রনাথের ভগিনী প্রতিভা দেবীর সহিত আশুতোষ চৌধুরী বিবাহ হয়।
প্রবন্ধ সাহিত্যের জন্য তিনি বেশী বিখ্যাত। তার প্রথম প্রবন্ধ জয়দেব প্রকাশিত হয় সাধনা পত্রিকায় ১৮৯৩ সালে।
তার সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তার সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় রূপবন্ধের সনেট লিখেছেন। এছাড়াও তিনি বিশ্বভারতী পত্রিকার সম্পাদনা করেন।
সূচীপত্র
সাহিত্য
জয়দেব
সনেট কেন চতুর্দশপদী
বঙ্গ সাহিত্যের নবযুগ
সবুজ পত্রের মুখপত্র
সবুজ পত্র
সাহিত্যসম্মিলন
বস্তুতন্ত্রতা বস্তু কি
অভিভাষণ
চুটকি
সাহিত্যে খেলা
বর্তমান বঙ্গসাহিত্য
ফরাসি সাহিত্যের বর্ণপরিচয়
বাংলার ভবিষ্যৎ
বইপড়া
রামমোহন রায়
বীরবল
মহাভারত ও গীতা
চিত্রাঙ্গদা
ভারতচন্দ্র
কাব্যে অশ্লীলতা— আলংকারিক মত
হর্ষচরিত
পাঠান-বৈষ্ণব রাজকুমার বিজুলি খাঁ
সনেট কেন চতুর্দশপদী
বঙ্গ সাহিত্যের নবযুগ
সবুজ পত্রের মুখপত্র
সবুজ পত্র
সাহিত্যসম্মিলন
বস্তুতন্ত্রতা বস্তু কি
অভিভাষণ
চুটকি
সাহিত্যে খেলা
বর্তমান বঙ্গসাহিত্য
ফরাসি সাহিত্যের বর্ণপরিচয়
বাংলার ভবিষ্যৎ
বইপড়া
রামমোহন রায়
বীরবল
মহাভারত ও গীতা
চিত্রাঙ্গদা
ভারতচন্দ্র
কাব্যে অশ্লীলতা— আলংকারিক মত
হর্ষচরিত
পাঠান-বৈষ্ণব রাজকুমার বিজুলি খাঁ
ভাষার কথা
কথার কথা
বঙ্গভাষা বনাম বাবু-বাংলা ওরফে সাধুভাষা
সাধুভাষা বনাম চলিত ভাষা
আমাদের ভাষাসংকট
বঙ্গভাষা বনাম বাবু-বাংলা ওরফে সাধুভাষা
সাধুভাষা বনাম চলিত ভাষা
আমাদের ভাষাসংকট
ভারতবর্ষ
ভারতবর্ষের ঐক্য
ভারতবর্ষের জিয়োগ্রাফি
অনু-হিন্দুস্থান
ভারতবর্ষের জিয়োগ্রাফি
অনু-হিন্দুস্থান
সমাজ
তেল নুন লকড়ি
তরজমা
বর্তমান সভ্যতা বনাম বর্তমান যুদ্ধ
নূতন ও পুরাতন
রায়তের কথা
বাঙালি-পেট্রিয়টিজম
পূর্ব ও পশ্চিম
ইউরোপীয় সভ্যতা বস্তু কি
তরজমা
বর্তমান সভ্যতা বনাম বর্তমান যুদ্ধ
নূতন ও পুরাতন
রায়তের কথা
বাঙালি-পেট্রিয়টিজম
পূর্ব ও পশ্চিম
ইউরোপীয় সভ্যতা বস্তু কি
বিচিত্র
আমরা ও তোমরা
আমরা ও তোমরা
খেয়ালখাতা
মলাট-সমালোচনা
‘যৌবনে দাও রাজটিকা’
বর্ষার কথা
প্রত্নতত্ত্বের পারশ্য-উপন্যাস
সুরের কথা
রূপের কথা
ফাল্গুন
প্রাণের কথা
বর্ষা
বর্ষার দিন
প্রকাশনির্দেশ
প্রমথ চৌধুরীর গ্রন্থসূচী
স্বীকৃতি
আমরা ও তোমরা
খেয়ালখাতা
মলাট-সমালোচনা
‘যৌবনে দাও রাজটিকা’
বর্ষার কথা
প্রত্নতত্ত্বের পারশ্য-উপন্যাস
সুরের কথা
রূপের কথা
ফাল্গুন
প্রাণের কথা
বর্ষা
বর্ষার দিন
প্রকাশনির্দেশ
প্রমথ চৌধুরীর গ্রন্থসূচী
স্বীকৃতি
প্রকাশিত গ্রন্থ
প্রমথ চৌধুরীর রচনাসমূহ:
প্রবন্ধ গ্রন্থ
তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
বীরবলের হালখাতা (১৯১৬)
নানাকথা (১৯১৯)
ভাষার কথা
আমাদের শিক্ষা (১৯২০)
রায়তের কথা (১৯১৯)
নানাচর্চা (১৯৩২)
প্রবন্ধ সংগ্রহ (১৯৫২ ১ম খণ্ড ও ১৯৫৩ ২য় খণ্ড)
গল্পগ্রন্থ
চার-ইয়ারী কথা (১৯১৬)
আহুতি (১৯১৯)
নীললোহিত (১৯৪১)
অনুকথা সপ্তক
ঘোষালে ত্রিকথা
কাব্যগ্রন্থ
সনেট পঞ্চাশৎ (১৯১৩)
পদচারণ (১৯১৯)
প্রবন্ধ গ্রন্থ
তেল-নুন-লাকড়ী (১৯০৬)
বীরবলের হালখাতা (১৯১৬)
নানাকথা (১৯১৯)
ভাষার কথা
আমাদের শিক্ষা (১৯২০)
রায়তের কথা (১৯১৯)
নানাচর্চা (১৯৩২)
প্রবন্ধ সংগ্রহ (১৯৫২ ১ম খণ্ড ও ১৯৫৩ ২য় খণ্ড)
গল্পগ্রন্থ
চার-ইয়ারী কথা (১৯১৬)
আহুতি (১৯১৯)
নীললোহিত (১৯৪১)
অনুকথা সপ্তক
ঘোষালে ত্রিকথা
কাব্যগ্রন্থ
সনেট পঞ্চাশৎ (১৯১৩)
পদচারণ (১৯১৯)
Post a Comment